Top Guidelines Of পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন
Top Guidelines Of পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন
Blog Article
লম্বা কান্ডে একক, উচ্চ-কেন্দ্রিক ফুল, কাটার জন্য বিশেষ পরিচিত।
আকর্ষণীয় মূল্যছাড়ে ড্রিপ ইরিগেশন প্যাকেজ
যোগ-বিয়োগের ফাঁদে ফেলে বিকাশের পিন হাতিয়ে অর্থ লোপাট
গর্ভাবস্থায় একজন মায়ের খাদ্য তালিকা সঠিকভাবে নির্বাচন করতে হয়। এই সময় মায়েদের খাদ্য তালিকায় ফাইবার জাতীয় খাদ্য রাখতে হয় বেশি করে। যেমন ড্রাগনে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং কার্বোহাইড্রেট জাতীয় পদার্থ। ফাইবার গর্ভবর্তী মায়ের হজমে সহায়তা করে থাকে। আর কার্বোহাইড্রেট সহ আরো যে সকল খনিজ পদার্থ রয়েছে, সেগুলো বাচ্চার গ্রোথ বৃদ্ধি করতে হবে সুস্থ্য-সবল রাখতে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। উপরোক্ত আলোচনা থেকে বোঝাই যাচ্ছে যে গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা অনেক। তাই গর্ভবর্তী মায়েদের এই সময়ে ড্রাগন ফল খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে।
ক্যাডেট কলেজে চান্স পাওয়ার সহজ উপায়
সাধারণত দাগগুলো একত্রিত হয়ে এক জায়গায় থাকে এবং অনেক সময় পরস্পর মিশে গিয়ে বড় দাগের সৃষ্টি করে। মরিচা রোগ প্রতিকারের ভালো উপায় হচ্ছে রোগ প্রতিরোধী জাতের চাষ করা। বারি ও ইপসা জাতের শিমগুলো এই রোগ প্রতিরোধী। একবার এ রোগে গাছ আক্রান্ত হলে রোগ দমন করা যায় না। গাছ তুলে পুড়িয়ে ফেলতে হয়।
ছাদে বাগান স্থাপন উপযোগী করা : প্রথমে অনেকেই ছোট বড় নানা প্রকার টবে গাছ লাগিয়ে ছাদ বাগান শুরু করে। তবে এ ব্যবস্থায় খুব একটা সফলতা আনা সম্ভব হয় না। এ জন্য ছাদে রোপিত গাছের শিকড় যেন বেশি ছড়াতে পারে এবং বেশি সংখ্যক গাছ রোপণ করা যায় অথচ ছাদের কোনো ক্ষতি হয় না এ ব্যবস্থা শুরুতেই নেয়া দরকার।
ড্রাগন সাধারণত গাছের কাটিং লাগানো হয়। টবে ড্রাগন ফলের কাটিং লাগানোর জন্য ২০ ইঞ্চির ড্রাম বা টব সংগ্রহ করতে হবে। যাতে ভালোভাবে শিকড় ছড়াতে পারবে আর তাতে ফলনও অনেক ভালো হবে। টবে বা ড্রামে যাতে পানি না জমে সেজন্য ড্রামের তলায় ৪-৫ টি ছোট ছিদ্র করে নিতে হবে এবং ছিদ্রগুলো ইটের ছোট ছোট টুকরা দিয়ে বন্ধ করে দিতে হবে।
রোপণ পদ্ধতি জমি ভালোভাবে চাষ দিয়ে গাছ থেকে গাছের দূরত্ব ৩ মিটার এবং সারি থেকে সারির দূরত্ব ৩ মিটার দিয়ে এ গাছ লাগানো উত্তম। তবে অবস্থাভেদে দূরত্ব কম বা বেশি দেওয়া যেতে পারে ।
ইরিগেশন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুনঃ
গরমের সময়ে গাছের গোড়ায় জল দেবেন সকাল ৮ টার মধ্য এবং সন্ধায় সূর্য অস্ত যাবার পরে।
সার প্রয়োগের সময় মাটিতে রসের অভাব হলে ঝাঁঝরি দিয়ে পানি সেচ দিতে হবে।
উৎপত্তি ও বিস্তার: ড্রাগন ফল মূলত আমেরিকার একটি প্রসিদ্ধ ফল যা বর্তমানে বাংলাদেশেও জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। আমাদের দেশে ২০০৭ সালে প্রথম থাইল্যান্ড, ফ্লোরিডা ও ভিয়েতনাম থেকে এ ফলের বিভিন্ন জাত আনা হয়। নরম শাঁস ও মিষ্টি গন্ধ যুক্ত গোলাপি বর্ণের এ more info ফল খেতে অনেক সুস্বাদু। তার সাথে ভিটামিনস ও মিনারেলস পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ ও ফাইবার এর উৎকৃষ্ট উৎস।
ড্রাগন ফলে রয়েছে মানব দেহের জন্য নানা রকম উপকারিতা। ড্রাগন ফলে থাকা পুষ্টিগুণ আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হতে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো করে থাকে। এছাড়াও রয়েছে অনেক রকম স্বাস্থ্য উপকারিতা। যেগুলো নিচে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।